চবি পরিস্থিতি সম্পর্কে ক্যাম্পাসে বসবাসকারী সকলেই সম্যক ওয়াকিবহাল। নো ম্যাটার দে আর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, অর জামায়াত, অর নিউট্রাল। যা কিছু হচ্ছে সব আওয়ামী লীগ ও তাদের ছাত্র সংগঠনের ইন্টারনাল গণ্ডগোল। বলি হচ্ছে কখনো তারা নিজেরা, যেমন এবার; কখনো সাধারণ ছাত্র, কখনো প্রতিপক্ষ শিবির। এ বিষয়ে আজকের প্রথম আলোর রিপোর্টটা খুবই বাস্তবসম্মত। মাত্র ২৫ জন সন্ত্রাসী (যার মধ্যে ১৬ জন ইতোমধ্যেই বহিস্কৃত) পুরো বিশ্ববিদ্যালয়কে জিম্মি করে রেখেছে।

বর্তমান ভিসি আওয়ামী লীগের মধ্যে ব্যতিক্রম। তাঁর বিপুল জনপ্রিয়তা সর্বস্তরে; এমনকি বিরোধী সাদা দলের মধ্যেও। শুনছি তাঁকে সরিয়ে দেয়ার ক্ষেত্র তৈরির জন্যে এসব হত্যাকাণ্ড ঘটানো হচ্ছে। কথাটা যুক্তিসংগত মনে হয়। কারণ, প্রত্যক্ষ সংঘর্ষে কেউ মারা যায়নি। পর পর তিনটা হত্যাকাণ্ড গুপ্তহত্যার মাধ্যমে ঘটানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের সরাসরি, কঠোর ও পক্ষপাতহীন দমননীতি দরকার। আওয়ামী লীগের মধ্যে ভিসি হওয়ার মতো যারা আছেন তাঁরা কেউই বর্তমান ভিসির চেয়ে মোর ক্যাপাবল নন। শুধুমাত্র পদের লোভে তাঁরা নৈরাজ্য সৃষ্টি করে যাচ্ছেন। দেখা যাক কী হয়।

সামহেয়্যারইন ব্লগ থেকে মন্তব্য

পারভেজ আলম: আপনার কথা সত্য হইলে তো ঘটনা ব্যাগতিক।

সামহোয়্যারইন ব্লগ লিংক

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *