Mere refutation doesn’t exempt anyone from the burden of proof, though refutation is a must. But that should be secondary, at best.
পজিশন প্রমাণ করার চেয়ে অপজিশন খণ্ডন করাটা যেখানে বেশি গুরুত্ব পায়, সেখানে তর্কে জেতার মানসিকতা তৈরি হয়। তর্কে জিতে তত্ত্ব, বিশেষ করে কোনো জীবনাদর্শ প্রতিষ্ঠা করা যায় না। তাই, নাস্তিকদের যুক্তিগুলোকে খণ্ডন করাটা আস্তিকদের জন্য অগ্রাধিকার বিবেচনা হওয়া উচিত নয়। যেমন করে আস্তিকদের যুক্তিগুলোকে খণ্ডন করতে পারলে অটোমেটিকেলি নাস্তিকতা সঠিক প্রমাণিত হয়ে যায় না।
বিরোধী পক্ষ ভুল, তারমানে এই নয় যে আমি সঠিক। আমি সঠিক এবং বিরোধীপক্ষকে আমি খণ্ডন করেছি। এতে করে আমার আদর্শ, সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রাধান্য লাভ করবে না। এতে করে বরং জোরজবরদস্তিমূলক কোনো ব্যবস্থা বা পরিবেশ কায়েম হতে পারে। পজিটিভ এপ্রোচে মানুষের মন জয় করে আদর্শ প্রচার ও প্রতিষ্ঠা করতে হয়। আদর্শবাদীদের এটি স্মরণে থাকা জরুরি।
আদর্শবোধ ভেতর থেকে গড়ে উঠার ব্যাপার। যেমন করে, Love grows. It can not be made. ভালবাসা-ঘৃণা, পছন্দ-অপছন্দ এক কথায় যে কোনো মানবিক অনুভূতির ক্ষেত্রে এ কথাগুলো সমভাবে প্রযোজ্য। যুক্তি পথ দেখায়। মানুষই এগিয়ে যায়। আবেগ তাকে শক্তি জোগায়।