Love grows.
it can’t be made.
When it’s gone,
nothing can back it again.
চুক্তি করে ভালোবাসা হয় না,
ভালোবাসা তৈরী করা যায় না।
ভালোবাসা গড়ে উঠে
ভিতর থেকে।
কখনো তা ফুরিয়ে গেলে,
তেমন করে আর
ফিরে আসে না।
ভালোবাসা আর সংসার জীবন,
আপতিক সম্পর্কের ব্যাপার।
দাম্পত্য সম্পর্ক হলো লেনদেন,
দেয়া-নেয়া ও বোঝাপড়ার মামলা।
ভালোবাসা সেখানে উপরিপাওনা।
না হলেও চলে।
সম্পর্ক-সীমার ব্যাপারে
পক্ষদ্বয় যত্নবান থাকে যদি।
সম্পর্ক মাত্রই আসলে
দ্বিপাক্ষিক, চাওয়া-পাওয়ার অনূর্ধ্ব।
ভালোবাসা তাই সামাজিক সম্পর্কের
ভিত্তি হতে পারে না।
সত্যিকারের ভালোবাসা হলো
বিনিময়ের শর্ত মুক্ত।
প্রতিদান দাবি করে
আর যা-ই হোক,
ভালোবাসা হয় না।
“আমি বঞ্চিত” বলার মানে,
ভালোবাসা সেখানে
ছিল না কোনো কালে।
ছিল শুধু
সামাজিক সম্পর্কের চুক্তি।
ভালোবাসা আর বিনিময় দাবি,
বিপরীত অনুপাতের সম্পর্ক।
ভালোবাসা হলো আনন্দের, অনুভবের
ভাষাতীত একটা কিছু।
স্বতঃস্ফূর্তভাবে এটি গড়ে ওঠে।
গর্ভধারণের মত
অনেকটুকু সময় পরে
বুঝা যায় এর অস্তিত্ব।
যত্রতত্র যারা ভালোবাসো
আবেগে যারা ভরপুর,
তারা শোনো,
আকর্ষণবোধ আর ভালোবাসা,
এক না।
ভালোবাসা মাত্রই আকর্ষণের ব্যাপার।
আকর্ষণ মানেই ভালোবাসা না।
ভালোবাসা হলো
বৈষয়িক সম্পর্কের উর্ধ্বে
এক অনির্বচনীয় পাওয়া।
কেন জানি এ আবেগ
অস্বীকার করা অসম্ভব।
সম্পর্ক মানে সীমানা।
ভালোবাসা হলো প্রেরণা।
ভালোবাসার একমাত্র দাবি
শুধু দিয়ে যাওয়া। তাই,
দ্বিপাক্ষিক ভালোবাসা বলে কিছু নাই।
যেমন করে হতে পারে না
একপাক্ষিক কোনো সম্পর্ক।
ভালোবাসা গড়ে ওঠে,
টিকে থাকে আজীবন।
চুক্তি করে ভালোবাসা হয় না।
প্রেমের কোনো চুক্তি হয় না।