জাতিসত্তার সংকট ও স্বরূপ নিয়ে আমাদেরকে গভীরভাবে ভাবতে হবে। এ কাজে হওয়া যাবে না নতজানু এপোলোজেটিক। হওয়া যাবে না যুক্তিহীন চরমপন্থী। কথাটা এমন নয় যে একটা ভারসাম্যপূর্ণ মধ্যপন্থা আমাদেরকে খুঁজে বের করতে হবে। বরং কথাটা হলো এমন– নানা ধরনের ঐতিহাসিক ও সমসাময়িক পারিপার্শ্বিকতার আবরনে ঢাকা পড়ে আছে সত্যিকারের ভারসাম্যপূর্ণ সুন্দর এক অনন্য জীবনব্যবস্থা। সেটাকে নতুন করে খুঁজে নিতে হবে এবং কায়েম করতে হবে বাস্তবসম্মত টেকসই পদ্ধতিতে।

সত্যটা কী? সেটাই হলো মূল প্রশ্ন। বিস্তারিত আলোচনায় না গিয়ে সংক্ষেপে বলা যায়, শ্বাশ্বত ও চিরন্তন এই সত্যকে আমি ঠিক বুঝেছি। আরো অনেকেই বুঝেছেন আশেপাশে। ভুল বুঝে থাকা বাদবাকিদের বুঝানো এবং সে মোতাবেক সমাজ ও রাষ্ট্রকে গড়ে তোলার কাজে যেসব প্রতিবন্ধকতা আছে সেগুলোকে অতিক্রম করে যাওয়ার জন্য যার যার জায়গা থেকে পূর্ণ উদ্যমে কর্মতৎপর হওয়াই হচ্ছে এ সময়কার প্রত্যেক সচেতন নাগরিক ও সমাজকর্মীর ব্যক্তিগত দায়িত্ব।

এ নিয়ে আমার অনেকগুলো লেখা ও বক্তব্য যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক হলেও আপাতত এখানে দুটি লেখা ও একটি ভিডিও বক্তব্যের লিঙ্ক দিচ্ছি। সময় থাকলে এগুলো এক্সপ্লোর করে দেখতে পারেন:

১। একজন পরাজিতের বিজয় ভাবনা

২। বাঙালি সংস্কৃতি ও ইসলামের মধ্যে লড়াই দেখানো প্রসঙ্গে

৩। আমাদের পরিচয়

পোস্টটির ফেইসবুক লিংক

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *