বস্তু থেকে বস্তুবাদ, অর্থাৎ বস্তুকে ‘বাদ’ বা ইজমে পরিণত করাটা বস্তু-অতিরিক্ত কিছু না থাকার দাবিকে একদৃষ্টিতে খণ্ডন করে।

@ ছাড় পত্র, ইনবক্সে করা আপনার নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলো সম্পর্কে আমার উপর্যুক্ত রেসপন্স:

১. বিজ্ঞান বস্তু সম্পর্কে যে রকম ডেফিনেশন দেয়, সেই নিরেট বস্তুকে কেন্দ্র করেই কি বস্তুবাদের গড়ে ওঠা?

২. ভাববাদের “ভাব” বলতে আসলে কী বুঝায়? আমরা তো বাস্তবিকভাবেই জানি যে আমাদের মস্তিষ্কবৃত্তি কিংবা দেহ-নির্ভরতা ছাড়া স্বাধীন কোনো ভাবের অস্তিত্ব নেই; সেখানে দার্শনিকগণ কীভাবে স্বাধীন ও পরম “ভাব”কে ব্যাখ্যা করেন?

৩. কোনো এক জায়গায় পড়েছিলাম বাস্তব পৃথিবী/সমগ্র বস্তুজগৎ ভাবেরই দ্বান্দ্বিক প্রকাশ। ভাবের কারণে ভাব সৃষ্টি হওয়া সম্ভব। কিন্তু মাত্রাযুক্ত বস্তু সৃষ্টি সম্ভব হয় কীভাবে?

৪. কখন কোনো একটা বিষয় “ইজমে” পরিণত হয়?

৫. বিকাশ ও বিবর্তনের মাঝে কোনো পার্থক্য আছে কী?

“বিবর্তনবাদ, নাস্তিকতা ও ইসলাম” শিরোনামে এ সংক্রান্ত আমার আগের একটি আলোচনার ভিডিও লিংক:

পোস্টটির ফেসবুক লিংক

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *