গত বছর ৫০তম জন্মবার্ষিকী পালন করেছিলাম ১৮ই জুন তারিখে। এর পর পরই একটা পারিবারিক পুরনো কাগজ খুঁজে পেলাম। দেখলাম, সেজ আপার বার্থ সার্টিফিকেটের পিছনে সিরিয়ালি আমরা ১০ ভাইবোনের জন্ম তারিখ লেখা। আব্বা লিখেছেন, কাঠপেন্সিলে। তাতে দেখলাম আমার জন্মদিন ১৮ আগস্ট ১৯৬৬। সে হিসাবে আমার বয়স ৫১ বছর পুরলো। আজ ৫২তম জন্মদিন।

এ উপলক্ষে যারা আমাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, সবাইকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

আমি এক পিকিউলিয়ার টাইপের মানুষ। ভীষণ আবেগী। বিয়ের আক্বদ-অনুষ্ঠানে খুব কেঁদেছিলাম। তাতে করে পাত্রীপক্ষ মনে করেছিলো, কারো সাথে আমার ‘লাইন’ আছে। খুব সম্ভবত সে জন্য কাঁদছি। অবশ্য, আমার উপস্থিত পারিবারিক সদস্যরা তাৎক্ষণিকভাবেই বুঝেছিলো, আমি আব্বার কথা স্মরণ করে কাঁদছি। আবেগগুলো একসময়ে থিতিয়ে যায়। তারমানে এই নয় যে, সেগুলো হাল্কা হয়ে যায়। বরং কিছু কিছু বিয়োগব্যথা অনুভবের গভীরতর স্তরে ঠাঁই করে নেয়। মাঝে মাঝে সেগুলো ভিতর থেকে এত তীব্র হয়ে উঠে যা প্রকাশের কোনো পথ খুঁজে পায় না।

প্রিয়জনের বিয়োগব্যথা এমনই তীব্র অসহ্য বেদনার। বড়রা কেন সুখের দিনে দুঃখের কথা স্মরণ করে, কাঁদে, তরুণরা তা বুঝতে পারে না। পারার কথাও না। জীবনটা তাদের কাছে কেবলি মজা করার জায়গা। কেবলি এগিয়ে যাওয়ার জায়গা। যেন তারা এখানে বরাবরই ছিলো। সব সময়েই যেন তারা এখানে থেকে যাবে। এখানে যে থেমে পড়ার একটা অবশ্যম্ভাবী ‘ব্যাপার’ আছে, এক সময়ে নিশ্চিহ্ন হওয়ার একটা অনিবার্য পরিণতি যে অপেক্ষমান, পরিণত বয়সে পৌঁছার আগ পর্যন্ত তারা তা বুঝতে পারে না।

আরো ৫১ বছর কি বাঁচবো? তা তো না। এর অর্ধেক? তাও খুব সম্ভবত না। এরও আগে হয়তোবা ফুরাবে এই জীবন-খেলা। ক্রমে যেন ডুবে এলো জীবনের এই মনোরম সন্ধ্যা বেলা।

প্রত্যেক পিতামাতা চায় সন্তানের দীর্ঘ, সুস্থ ও স্বচ্ছল জীবন। সন্তানদের সফল জীবন দেখার সৌভাগ্য সব বাবা-মায়ের হয় না। আম্মা যাও বা দেখেছেন, খেয়ে পরে ভালোভাবে বেঁচে আছি, আব্বা তা দেখাতো দূরের কথা, ধারণাও করেননি। তিনি ভেবেছিলেন, আমার এ জীবনটা বরবাদ গেছে। রিটায়ারমেন্টের পরে বাবুনগর গ্রামে আমাদের পুরনো ঘরটা ভেংগে একটা ছোট্ট ঘর করেছিলেন। স্পষ্ট মনে পড়ে, মিস্ত্রি ‘জলই চাচা’কে আঞ্চলিক ভাষায় বলেছিলেন, “ঘরটা কেন বানাচ্ছি জানো? [আমাকে দেখিয়ে] আমার এই ছেলেটা কোথাও থাকার জায়গা না পেলে এখানে এসে যেন থাকতে পারে…!”

এক সময়ে লিখেছিলাম, “যেভাবে এসেছিলাম, সেভাবেই যাবো চলে। নিরবে নিভৃতে একান্ত গোপনে। নিশীথের চাঁদ যেভাবে হারায়, শহুরে রাতের নিঃসঙ্গ আকাশে।” বুঝতেই পারছেন, তা আর হয়ে উঠেনি। শৈশব থেকে হাসিখুশী উচ্ছ্বল ছিলাম, ঠিক। কিন্তু এতটা গণমুখী ও এক্সট্রোভার্ট ছিলাম না। সংগঠনে জড়িয়ে ক্রমে ক্রমে আজকের এই আমি। নিঃসংকোচ, অকপট, সংকল্পে অটল। লোকেরা আমাকে এখন মতাদর্শগত সামাজিক উদ্যোক্তা হিসাবে জানে।

গতবছর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই লেখাটা লিখেছিলাম ‘আজ আমার জন্মদিন’। পড়তে পারেন।

সময় থাকলে এই কবিতাটা পড়তে পারেন, ‘শ্রাবনের এক বিকালে কিছু জীবনবাদী ভাবনা

আমার লেখালেখির সাথে যারা পরিচিত তারা জানেন, আমি আল্লামা ইকবালের অনুসরণে সেলফ-ব্র্যান্ডিংয়ে বিশ্বাসী। সেই সূত্র মোতাবেক এক রাতে নিজের লেখা একটা কবিতা একা একা ‘তেলাওয়াত’ করে স্মার্টফোনে রেকর্ড করেছি। এরপর ইউটিউবে আপলোড করেছি। আগ্রহবোধ করলে শুনতে পারেন। শিরোনাম, ‘পরজীবন বিশ্বাসের চেয়ে বেশি জাগতিক কিছু নাই।

হায়াত আল্লাহর নেয়ামত। কেয়ামতের ময়দানে সবাই-ই হায়াতের জন্য আফসোস করবে। মানুষের জীবনতৃষ্ণা অসীম। আমিও এর ব্যতিক্রম নই। যে ধরনের social integration-এর জন্য কাজ করছি, তা যেন খানিকটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। অন্তত একবিংশ শতাব্দীর নবতর প্রেক্ষাপটে নতুন ধারায় সামাজিক আন্দোলনে কাজের ধরনটা কেমন হবে তা যেন পরবর্তীদের বুঝিয়ে দিতে পারি। সে জন্য দোয়া করবেন। সবাই ভালো থাকুন।

ফেসবুকে প্রদত্ত মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য

সরওয়ার কামাল: যদি জীবন ধারণাকে লজিকালি ভাবি যেভাবে হাইদেগার তার টাইম ধারণাকে ভেবেছেন, মনে হয় জীবনে কোনো ডিসকনটিনিউটি নাই। সেদিন এক হুজুর ওয়াজে বলছিলেন, মৃত্যুকে জবাই করা হবে পরকালে। তাহলে যে মৃত্যু আমাদের মৃত করে, সে মৃত করাটা আসলে কি? তখন কি রূহেরও মৃত্যু ঘটে? এ রকম রিলেটেড নানা কিছু ভেবে মনে হয়, জীবন ঠিক ফুরোবার কিছু নই। পৃথিবীর যে অভিজ্ঞতা, তাতে মৃত্যু একটা ছেদ মাত্র। তবে ধারণা হিসেবে জীবন বহমান। এবং আজ আল্লাহ ধারণা নিয়াও নূতন কিছু প্রজ্ঞা হাসিল হোল। তাই মনে হয় মৃত্যুর প্রস্তুতির চেয়ে বয়সোচিত যে জীবন প্রজ্ঞা, সেটাই অধিকতর মূল্যবান। আপনার জীবনে একান্ন বছরের প্রজ্ঞা জমেছে। কত সৌভাগ্য হলে এমনটা হয়!

Mojibur Rahman Monju: শ্রদ্ধাভাজনেষু, জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।

জন্মদিনের ব্যপারে অনেকের নিগেটিভ ইম্প্রেশন থাকে। যেটা আমার নাই। আমি মনে করি এ দিনটি উপলক্ষ করে জীবনের মূল্যায়ন করা, স্মৃতির অতলে নিজেকে খুঁজে ফেরায় দোষের কিছু নেই। আপনার আজকের পোস্টটা মনে খুব দাগ কেটেছে। অকপট জীবন দর্পণের কিছু মুহূর্ত হৃদয় ছুঁয়েছে। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। থাকুন আজীবন আমাদের খুব প্রিয় প্রাণবন্ত সেই ‘মোজাম্মেল ভাই’ হয়ে।

জাকির সুমন: জীবনের নির্দ্দিষ্ট কোন দিন ক্ষন উদযাপন খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ না হলেও সময়ের হিসেবটি আমার কাছে অর্থবহ মনে হয়। প্রতিনিয়তই সময়কে অতিক্রম করে সুনির্দ্দিষ্ট একটি গন্তব্যের দিকে এগুচ্ছি সবাই। স্যার আপনার আজকের দিনটি অতিবাহিত করার মধ্যদিয়ে সময়ের বাৎসরিক হিসেবের ভলিউমটি আরো বৃদ্ধি পেল।

সময়ের গর্ভে লুকিয়ে থাকে সফলতা-ব্যর্থতা, সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, স্বচ্ছলতা-দারিদ্রতা, বন্ধুত্ব-শত্রুতা, উদারতা-সংকীর্ণতা এবং মৃত্যুর মত অবধারিত পরিণতি।

সফলতা স্বচ্ছলতা প্রশান্তি উদারতা বন্ধুত্ব আর ভালোবাসা দিয়ে আপনার অনাগত দিনগুলোকে আল্লাহপাক ভরে দিন- আজকের দিনে আপনার জন্য এটিই প্রত্যাশা।

শুভ জন্মদিন স্যার।

Ahsan Habib: সেদিন কী কারণে বিয়েতে কেঁদেছিলেন ভাবীর বাপের বাড়ীর লোকেরা যে লাইনে চিন্তা করেছেন তাদের সবাই এ লেখা পড়ে শুধরে নেবেন, সে আশা না হয় বাদ দিলাম। অগ্রজ আমীর ভাই ভাবীর কান্নার দমকে নিঃশব্দে কেঁদেছিলেন মনে পডছে, তোয়াহা ভাই পাঁজাকোলা করে ফুপিয়ে কান্নারত নতুন বউকে নিয়ে ছরা পার হয়ে হাইব্বারগোট্টায় পৌঁছালো, গাড়ীর দরজা লক করতে গিয়ে আকবর খান ভাই তোয়াহা ভাই’র তুলি ধরার আঙুল চিড়ে চ্যাপটা করে দিলো, নতুন বউ কান্না থামিয়ে মায়ের দৃষ্টি দিয়ে তোয়াহা ভাইরে শান্তনা দিলো, আহা বাছা আমি তো আছি! হালিম ভাইয়ের বিয়েতে গানে কথামালায় সে এক দারুন ব্যাপার, সেলিম ভাইরে বিয়ের আগমুহূর্ত পর্যন্ত কেউ খুঁজে পায়নি। তাৎক্ষনিক গানে গানে খুঁজেছিলাম– যার বিয়া তার খবর নাই, পাড়া পড়শীর ঘুম নাই; ও সেলিম ভাইরে, আর কত কান্দাইবেন ভাবীরে। বাদশাহ সোলায়মান ভাইকে টেনে হিচড়ে বরের আসন থেকে নামিয়ে কেউ একজন জামাইর পাগড়ি ঠোঁটে রুমাল নিয়ে বসে আছে কনে পক্ষ ততক্ষনে জামাই বদল হলো বলে চেঁচালো। তারপরের জুমাবারে আমার বউ হাসতে হাসতেই আমাদের বাড়ীতে। সবাই ভাবলো, পুরনো লাইন। যাক ভাই, জন্মদিনে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানবেন। সুস্থতায় কাটুক সময়, যতদিন বাঁচেন, এই কামনা!

Samira Kumkum: শুভ জন্মদিন সেজো। তাহলে প্রমাণ হলো আপনি আমার কয় বছরের বড়।

Mohammad Mozammel Hoque: তোমার ডেইট অব বার্থ আমি সঠিক জানি না। আমারটা জেনেছি রিসেন্টলি। তোমার জেয়া-আব্বার লেখা থেকে।

Mohammad Mozammel Hoque: ৬ নম্বরে আমি। বাবুলের ভাই টিটু হিসাবে লেখা।

Atiar Rahman: শুভ জন্মদিন স্যার——–কল্যাণময় দীর্ঘজীবনের প্রত্যাশায়

Mohammad Mozammel Hoque: পরজীবন বিশ্বাসের চেয়ে জাগতিক কিছু নাই – কবিতাটা পারলে শুইনেন। ভালো লাগবে আশা করি। এর প্রতিটা ছত্র আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি। ভালো থাকেন। দেয়া করবেন।

Atiar Rahman: অবশ্যই–কারন কবিতায় আমার নেশা আছে

Mohammad Mozammel Hoque: সাহিত্য চর্চার বিশেষ করে কবিতার সাথে যাদের লেখক-পাঠক সম্পর্ক আছে তারা যখন বিজ্ঞান চর্চা করে, সম্মিলনটা তখন অনিন্দ্য হয়ে উঠে। এর সাথে যদি দর্শনের ছোঁয়াটাও থাকে, তাহলে তো কথাই নাই….।

আদর্শবাদীদের উচিত নিয়মিত লেখালেখি করা। বামপন্থীরা এটি করে। ডানপন্থীরা এ ব্যাপারে উদাসীন। বরং তারা ‘নিজের কথা বা লেখা’ হিসাবে কিছু প্রকাশ বা দাবি করাকে এক ধরনের আত্মপ্রচার বা রিয়া বলে মনে করে। ব্যাপারটা ভুল। কেউ যখন নিজেকে মুসলমান হিসাবে দাবী করে তখন সে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী বিষয়টার সাথেই নিজেকে যুক্ত করার দাবি করে।

Mohammad Hafizur Rahman: আপনার যে কারো সাথে লাইন ছিলো না এবং আপনি একান্ত ভাবেই মিতুল আপাকে চাইতেন তার সাক্ষী আমি আজও বেচে আছি ।

Mohammad Mozammel Hoque: প্রথম কথাটা একশ’ ভাগ ঠিক। বাক্যের দ্বিতীয় অংশটা একশ’ ভাগ বেঠিক। সে যা-ই হোক। যেভাবেই হোক, এ পর্যন্ত তো বড় ধরনের কোনো অসুস্থতা ছাড়া বাঁচতে পারলাম। আল্লাহর রহমত।

Halimaa Jesi: শুভ হোক আগামী জন্মদিন গুলো ও স্যার।। আর ভাল লেখা উপহার দিবেন এই প্রত্যাশা।আর একটি কথা খুব ভাল লাগল স্যার। আমার ৫টা বড় ভাইও তাদের বিবাহের সময় বাচ্চাদের মত কেঁদেছেন!!!

Mohammad Mozammel Hoque: হ্যাঁ, আমি এত বড় হয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছি। বিয়ে করছি। ভাবছিলাম, আব্বা যদি তা দেখতেন, কতই না খুশি হতেন…!

সুখকে সব প্রিয়তমদের মধ্যে শেয়ার করতে না পারার কষ্ট। বলতে পারো, সুখের কষ্ট। মেয়েরা যে কাঁদে, নারীবাদীরা সেটাকে নারীর দুর্বলতা হিসাবে চিহ্নিত করে। আসলে তা নিতান্তই মানবিক। সংবেদনশীল মনের অধিকারী কোনো ব্যক্তিই এই ধরনের ‘দুর্বলতা’ হতে মুক্ত নন।

Halimaa Jesi: স্যার, পরিবার ছেড়ে যাব, কাঁদতে আমাকে হবেই। নারীবাদীদের দুর্বলতা আমি মানব না কখনও। ভাইয়াদের কান্না হয়ত সুখের, তবে আদর হারানোর ভয়ও হতে পারে।।?

Mohammad Mozammel Hoque: কান্না বহু কারণেই হতে পারে।

Shahadat Mahmud Siddiquee: শুভ জন্মদিন স্যার!

পড়েছি কোন এক লেখকের বয়স ও কাজ নিয়ে কোথায় যেন ‘ঈর্ষা’ করেছিলেন…

প্রার্থনা করি আপনিও ঈর্ষনীয় হয়ে উঠুন তাঁর চেয়ে অনেক বেশী। বেঁচে থাকুন আরো ঊনপঞ্চাশ বসন্ত অন্তত…

Mohammad Mozammel Hoque: ফরহাদ মজহারকে নিয়ে সম্ভবত। লোকটা আসলেই ঈর্ষণীয়। কীভাবে কোথায় কোথায় ঢুকে পড়েছে, দেখেছেন?

Shahadat Mahmud Siddiquee: ধন্যবাদ স্যার, আপনার মনে আছে…

জনাব মজহার যা করেছেন সবটুকুই আমাদের মূলধারার অসচেতনতা ও চিন্তাহীনতার ফল।

মূলধারা পূর্ণ পক্কতা নিয়ে হাজির হলে আল্লাহ চান তো উনি শাপে বর হয়ে উঠতে সময় লাগবে না।

অন্য দিগন্ত ম্যাগাজিনে দেখলাম কুরবানি নিয়ে উনার পূর্বেকার এক সমস্যাগ্রস্ত লিখা অনেক কেটেকুটে ‘সহীহ ইসলামী’ করে প্রকাশ করেছে…

আসল কথা হলো ময়দানে মূলধারার শক্তিশালী এবং অবিচ্ছিন্ন উপস্থিতি।

এক্ষেত্রে আপনার চেষ্টা সংশ্লিষ্টদের অনুসরণীয় মনে করি। আল্লাহ আপনার প্রচেষ্টা কবুল করুন এবং বরকতময় করুন। জন্মদিনে প্রার্থনা…

Shaheed Ullah: Birthday!!! What will happen by not observing birthday. It will pass and take you towards grave. Let all of us be prepared for that day and to do welfare for mankind with Iiman and good deeds. Greetings on heavvy birthday. May Allah bless you.

Mohammad Mozammel Hoque: এখানেও খানিক নেগেটিভ কথা না বললে কি চলতো না? মৃত্যুর কথা বলছেন? যে ক’টি লিংক দিয়েছি তা এ প্রসংগেই। একটু কষ্ট করে যদি শুনতেন…! ভালো থাকুন।

লেখাটির ফেইসবুক লিংক

Similar Posts

One Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *