আমার মেজ আপা। শাহানুর বেগম। এমএ পাস করেছেন ১৯৭৯ সালে। চট্টগ্রামের শেরশাহ কলোনীতে অবস্থিত ইমারাতুন্নেসা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে চাকরি করেছেন দীর্ঘ ৩২ বছর। গৃহকর্মীদের সাথে মানবিক আচরণ সংক্রান্ত বিষয়ে তাঁর জীবনের একটি ঘটনা এবং কিছু পারিবারিক স্মৃতিচারণ নিয়ে এই সাক্ষাৎকার।
Similar Posts
সামাজিক-মানবিক মূল্যবোধ অবক্ষয়ের দৈনন্দিন চিত্র
[আজ সকাল সাড়ে নয়টা হতে দুপুর বারোটা পর্যন্ত আড়াই ঘণ্টার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নানা সামাজিক অসংগতি নিয়ে এই সিরিজ লেখা।…
ভূমিবণ্টন নীতি ও মালিকানা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে
খালকূলে বাড়ি। আমাদের বাড়ির পূর্ব দিকে। শতায়ু মফজল চাচা। জীবনে মাত্র দু’বার চিকিৎসা নিয়েছেন। তাও একবার শুধু প্যারাসিটামল। আমরা…
মুক্ত জ্ঞানচর্চা বনাম বিপণননির্ভর জ্ঞান-গবেষণার ধারা
জ্ঞানের চর্চা, প্রচার ও প্রসারের পরিবর্তে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিণত হয়েছে জ্ঞান নিয়ে ব্যবসা করার প্রতিষ্ঠানে। জীবনমুখী জ্ঞান গবেষণা প্রতিষ্ঠান হওয়ার…
রাহেলার বাঁচার আকুতি
রাহেলা নামটা শুনলেই বুকের মধ্যে ছ্যাৎ করে উঠে। রাহেলা এক নিরীহ বস্ত্র শ্রমিক। নিহত। ৮-১০ বছর আগের ঘটনা। জাহাঙ্গীরনগর…
আমাদের চট্টগ্রামে নারী অধিকার পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগজনক। মনটা তাই খুব খারাপ!
আমাদের বাড়ির (নাজিরহাট) কাছাকাছি এক বাড়িতে মেজবান খেতে গিয়েছিলাম। উনারা তিন ভাই মিলে একটি দালান বানিয়েছে। তিন ভাইয়ের জন্য…
সমকালীন বাংলাদেশের সামাজিক গণপরিসরে অমুসলিমদেরকে স্বীয় ধর্মীয় পরিচয় গোপন করতে বাধ্য করার নিন্দনীয় প্রবণতা
আমার পাশে বসা মেয়েদের একজন। সনাতনী। অত্যন্ত ভদ্র। মেধাবী। আজ দুপুরে সেমিনার রুমের গ্রুপ ডিসকাসশানের একটা ব্যাপারে সন্ধ্যার পরে…